
নতুন প্রশ্নোত্তর
পাপকাজে নিষিদ্ধ সহযোগিতা চেনার মানদণ্ড
ইস্তেখারার নামায
ইস্তেখারার নামায পড়া সুন্নত। যে ব্যক্তি কোনো কাজ করতে চাইছে কিন্তু দ্বিধায় ভুগছে তার জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই বিধান প্রদান করেছেন। ইস্তেখারার বিধান প্রদানের গূঢ় রহস্য হলো এর মাধ্যমে আল্লাহর ফয়সালার কাছে আত্মসমর্পণ করা। চার মাযহাব একমত যে ইস্তেখারা এমন সকল বিষয়ে করা যায় যেগুলোর ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক তা বান্দা জানে না। আর দোয়া করতে হয় নামাযের পরে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হাদীস শরীফে এভাবে বর্ণিত হয়েছে।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণ
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীরা হলেন: ১- খাদীজা বিনতে খুয়াইলিদ, ২- সাওদা বিনতে যাম’আ, ৩- আয়েশা বিনতে আবু বকর আস-সিদ্দীক, ৪- হাফসা বিনতে উমর, ৫- যাইনাব বিনতে খুযাইমা, ৬- উম্মে সালমা বিনতে আবু উমাইয়া, ৭- জুওয়াইরিয়া বিনতুল হারেস, ৮- যাইনাব বিনতে জাহশ, ৯- উম্মে হাবীবাহ বিনতে আবু সুফিয়ান ১০- মাইমূনা বিনতুল হারেস, ১১- সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই ইবনে আখত্বাব।উদ্বেগের সর্বোত্তম চিকিৎসা কী?
বীর্য ও কামরসের মাঝে পার্থক্য
বীর্য ও কামরসের মাঝে পার্থক্য হলো: ১- পুরুষের বীর্য গাঢ় সাদা পানি। আর নারীর বীর্য পাতলা হলুদ। অন্যদিকে কামরস হলো পাতলা পিচ্ছিল পানি যা যৌন কল্পনা অথবা ইচ্ছা পোষণ করলে বেরিয়ে আসে। এটি বের হওয়ার সময় যৌন উত্তেজনা অনুভূত হয় না, এটি সবেগে বের হয় না এবং এটি বের হওয়ার পর শারীরিক নিস্তেজতা আসে না। ২- বীর্যের কারণে জানাবতের গোসল আবশ্যক হয়, হোক সেটি যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হওয়া কিংবা অন্য কোনো কারণে কিংবা স্বপ্নদোষের ফলে। অন্যদিকে কামরস বের হলে কেবল অযু আবশ্যক হয়। ৩- আলেমদের প্রাধান্যপ্রাপ্ত মত অনুসারে বীর্য পবিত্র, অন্যদিকে কামরস নাপাকি।